এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার কি কি জেনে নিন

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা অনেকেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কাজ কি এবং এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার এর সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। আমরা অনেকেই এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার করার উপায় বেড়ায় কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাই না। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি করলে আশা করি আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কাজ কি এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সুবিধা ও অসুবিধা বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

তাই আপনি যদি এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। সম্পূর্ণ পোস্টটি করলে আশা করি আপনি এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করার উপায় বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে এসে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর চাহিদা অনেক আকারে বেড়ে গেছে।বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা অনেকেই  এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার এর সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে  এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার  নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই আপনি যদি এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সম্পন্ন পোস্টটি পড়ুন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কে আমরা সাধারণত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার বলে থাকি। আর এই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সংক্ষিপ্ত নাম হচ্ছে Ms word। সাধারণত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হল বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট প্রোফাইল তৈরি করা জমির দলিল, বিভিন্ন চিঠি অথবা প্রশ্ন এবং ইত্যাদি ছোটখাটো ডিজাইন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর মাধ্যমে আমরা খুব সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করতে পারি।

বর্তমান সময়ে এসে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ব্যবহার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। সহজ কথাই বলতে গেলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর দ্বারা বিভিন্ন ধরনের লেখালেখির কাজ এবং ছোটখাটো ডিজাইন তৈরি করা খুবই সহজ। আর এর জন্যেই বর্তমান সময়ে এসে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড খুব বেশি পরিমাণে পরিচিতি পেয়েছে। সহজ কথায় বলতে গেলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট তৈরি করা, বিভিন্ন প্রজেক্ট ফাইল তৈরি করা এবং বিভিন্ন ধরনের টেবিল ও ডায়াগ্রাম তৈরি করা খুবই সহজ ।

প্রথমে আসি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সুবিধার কথা নিয়ে। সহজ কথাই বলতে গেলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সুবিধা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে লেখালেখির সমস্ত কাজ খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। যেমন বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট ফাইল তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের টেবিল বা ডায়াগ্রাম তৈরি করা এবং ছোটখাটো ডিজাইন করা ইত্যাদি কাজ আপনি খুব সহজেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে করতে পারবেন।

এবার দ্বিতীয় তো আসি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর অসুবিধার কথা নিয়ে। বর্তমান সময়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি জনপ্রিয় ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর অসুবিধার কথা বলতে প্রথমে উঠে আসে গোপনীয়তা ও বিভিন্ন নীতিমালা। তার কারণ হচ্ছে আপনার ডেক্সটপ অথবা আপনার কম্পিউটারটিতে লগইন রাখলে আপনার তথ্যগুলো সুরক্ষিত থাকবে কিনা এর গ্যারান্টি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিতে পারেনা।

অর্থাৎ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করলে আপনার বিভিন্ন তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে। যেমন আপনার কম্পিউটারের বিভিন্ন ডাটা এবং আইপি অ্যাড্রেস হ্যাক করে নিয়ে নিতে পারে। তাই হ্যাকারেরা আপনার বিভিন্ন তথ্য চুরি করে নিতে পারে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

সাধারণত আমরা কম্পিউটারের প্রধান কম্পনেন্টগুলোকে যে ব্যবহার করে তাকে আমরা কম্পিউটার ওয়ার্ড বলে থাকি। সহজ কথায় বলতে গেলে বিভিন্ন প্রকারের বিট এর সমষ্টিকে কম্পিউটার ওয়ার্ড বলা হয়। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন কম্পিউটার ওয়ার্ড সম্পর্কে।

সাধারণত মাইক্রোসফট অফিস হল কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের একটি সফটওয়্যার যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন অথবা সফটওয়্যার থাকে। এই মাইক্রোসফট অফিসের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যায়। তার মধ্যে কিছু কিছু অ্যাপ্লিকেশন ফ্রি তে ব্যবহার করা যায় এবং খুব কম সংখ্যক এপ্লিকেশন টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়। এই সফটওয়্যার এর মধ্যে থাকা এপ্লিকেশনের মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পন্ন করা হয়।

আরে মাইক্রোসফট অফিসের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, পেডশিট তৈরি এবং ডাটাবেজ ম্যানেজ করা ও বিভিন্ন প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে সক্ষম হয়। সহজ কথায় বলতে গেলে মাইক্রোসফট অফিস হল এমন একটি সফটওয়্যার যার মধ্যে বিভিন্ন প্রোগ্রাম অন্তর্ভুক্ত থাকে। আর এই প্রোগ্রাম দ্বারা বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়। মাইক্রোসফট অফিসের দ্বারা ছোট থেকে শুরু করে এডভান্স পর্যন্ত কাজ খুব সহজেই করা যায়।

বর্তমান সময়ে এসে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর প্রয়োজনীয়তা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে লেখালেখির সমস্ত কাজ খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। যেমন বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট ফাইল তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের টেবিল বা ডায়াগ্রাম তৈরি করা এবং ছোটখাটো ডিজাইন করা ইত্যাদি কাজ আপনি খুব সহজেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে করতে পারবেন।

তাই বলা যায় মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারণ বিভিন্ন ডকুমেন্ট অথবা বিভিন্ন প্রজেক্ট খুব সহজে তৈরি করার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ভূমিকা অনেক। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর মাধ্যমে খুব জটিল জটিল কাজ খুবই অল্প সময়ে এবং সহজ উপায়ে করা সম্ভব। তাই বর্তমান সময়ে এসে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর প্রয়োজনীয়তা অনেক।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে এক ধরনের ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। এছাড়াও উইন্ডোজ এবং ম্যাক ও এস এর একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত প্রোগ্রাম বলা হয় মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কে। সহজ কথায় বলতে এটি হল একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার অথবা প্রোগ্রাম।মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করে লেখালেখির সমস্ত কাজ খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।

যেমন বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট ফাইল তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট তৈরি করা, বিভিন্ন ধরনের টেবিল বা ডায়াগ্রাম তৈরি করা এবং ছোটখাটো ডিজাইন করা ইত্যাদি কাজ আপনি খুব সহজেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে করতে পারবেন। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার।

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কাজ কি ত বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সম্পন্ন পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।